হিসাব বিজ্ঞান কাকে বলে? হিসাব বিজ্ঞান কত প্রকার?

এই প্রবন্ধের উল্লেখ্য বিষয় হিসাব বিজ্ঞান কাকে বলে? হিসাব বিজ্ঞান কত প্রকার? নিচে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তার ভাবে দেওয়া হয়েছে।

হিসাব বিজ্ঞান কাকে বলে?

হিসাব বিজ্ঞান হল এমন একটি বিজ্ঞান যা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেনসমূহ শনাক্তকরন,লিপিবদ্ধকরন,শ্রেণীবদ্ধকরন সংক্ষিপ্তকরন,আর্থিক বিবরনী প্রস্তুতকরন,বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করে ব্যবসায়ের সঠিক আর্থিক তথ্যাবলী সংশ্লিষ্ট পক্ষসমুহের নিকট তুলে ধরা হয় তাকে হিসাব বিজ্ঞান বলে।

হিসাব বিজ্ঞানের মূল উদ্দেশ্য হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলী সংরক্ষণ ও উপস্থাপন করা। এছাড়াও হিসাব বিজ্ঞানের অন্যান্য উদ্দেশ্য হল:

  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয় করা
  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করা
  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ও দায়ের সুরক্ষা করা
  • সরকারের আর্থিক নীতি বাস্তবায়নে সহায়তা করা

হিসাব বিজ্ঞান কত প্রকার?

হিসাব বিজ্ঞানকে বিভিন্নভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়। নিম্নে হিসাব বিজ্ঞানের কয়েকটি প্রধান প্রকারভেদ উল্লেখ করা হল:

  • ব্যবসায়িক হিসাব বিজ্ঞান: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলী সংরক্ষণ ও উপস্থাপনের জন্য ব্যবহৃত হিসাব বিজ্ঞানকে ব্যবসায়িক হিসাব বিজ্ঞান বলে।
  • সামষ্টিক হিসাব বিজ্ঞান: দেশের অর্থনীতির সামগ্রিক আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হিসাব বিজ্ঞানকে সামষ্টিক হিসাব বিজ্ঞান বলে।
  • অর্থনৈতিক হিসাব বিজ্ঞান: অর্থনৈতিক কার্যাবলীর আর্থিক প্রভাব বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হিসাব বিজ্ঞানকে অর্থনৈতিক হিসাব বিজ্ঞান বলে।
  • প্রশাসনিক হিসাব বিজ্ঞান: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কার্যাবলীর আর্থিক প্রভাব বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হিসাব বিজ্ঞানকে প্রশাসনিক হিসাব বিজ্ঞান বলে।
  • আর্থিক বিশ্লেষণ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলী বিশ্লেষণের জন্য ব্যবহৃত হিসাব বিজ্ঞানকে আর্থিক বিশ্লেষণ বলে।

হিসাব বিজ্ঞানের ইতিহাস

হিসাব বিজ্ঞানের ইতিহাস প্রাচীনকালে ফিরে যায়। প্রাচীন মিশর, সুমেরিয়া, ব্যাবিলনীয় ও চীনা সভ্যতায় হিসাব বিজ্ঞানের প্রাথমিক রূপের অস্তিত্ব ছিল। তবে হিসাব বিজ্ঞানের আধুনিক রূপের বিকাশ ঘটে 15শ শতকে ইতালিতে। ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে হিসাব বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতিগুলির বিকাশ ঘটে।

17শ শতকে ইংল্যান্ডে হিসাব বিজ্ঞানের বিকাশ ঘটে। ইংল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের প্রচেষ্টায় হিসাব বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতিগুলি আরও পরিশীলিত হয়।

18শ শতকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হিসাব বিজ্ঞানের বিকাশ ঘটে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের প্রচেষ্টায় হিসাব বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতিগুলি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি লাভ করে।

20শ শতকে হিসাব বিজ্ঞানের আরও ব্যাপক বিকাশ ঘটে। হিসাব বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতিগুলি আরও আধুনিক ও কার্যকর হয়।

বর্তমানে হিসাব বিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, সরকার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে হিসাব বিজ্ঞানের ব্যবহার রয়েছে।

হিসাব বিজ্ঞানের গুরুত্ব

হিসাব বিজ্ঞানের গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য হিসাব বিজ্ঞান একটি অপরিহার্য হাতিয়ার। হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয় করা যায়। এছাড়াও হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করা যায়।

হিসাব বিজ্ঞানের গুরুত্ব নিম্নরূপ:

  • সম্পত্তি ও দায়ের সুরক্ষা: হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি ও দায়ের সঠিক হিসাব রাখা যায়। এতে সম্পত্তি ও দায়ের সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়।
  • আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা: হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয় করা যায়। এ তথ্যগুলি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে।
  • কর পরিশোধ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আয় ও ব্যয়ের হিসাব হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে রাখা হয়। এ হিসাবের ভিত্তিতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কর পরিশোধ করে।
  • অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্ক: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সম্পর্ক হিসাব বিজ্ঞানের মাধ্যমে রাখা হয়। এতে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সম্পর্ক সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা যায়।

হিসাব বিজ্ঞানের ব্যবহার

হিসাব বিজ্ঞানের ব্যবহার বিভিন্ন ক্ষেত্রে রয়েছে। নিম্নে হিসাব বিজ্ঞানের কিছু ব্যবহার উল্লেখ করা হল:

  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলী সংরক্ষণ ও উপস্থাপনের জন্য হিসাব বিজ্ঞানের ব্যবহার করা হয়।
  • সরকার: দেশের অর্থনীতির সামগ্রিক আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয়ের জন্য হিসাব বিজ্ঞানের ব্যবহার করা হয়।
  • আর্থিক প্রতিষ্ঠান: ব্যাংক, বীমা কোম্পানিসহ অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলী সংরক্ষণ ও উপস্থাপনের জন্য হিসাব বিজ্ঞানের ব্যবহার করা হয়।
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: ব্যবসা শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাব বিজ্ঞান।

হিসাব বিজ্ঞানের শাখা

হিসাব বিজ্ঞানকে মূলত দুটি প্রধান শাখায় ভাগ করা হয়। যথা:

  • আর্থিক হিসাববিজ্ঞান
  • ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান

আর্থিক হিসাববিজ্ঞান

আর্থিক হিসাববিজ্ঞান হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হিসাববিজ্ঞানের শাখা। আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি, দায়, মূলধন, আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখা হয়। আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের উদ্দেশ্য হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলীকে বাহ্যিক ব্যবহারকারীদের কাছে সঠিক ও নির্ভুলভাবে উপস্থাপন করা।

আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল:

  • বিন্যাস
  • লিপিবদ্ধকরণ
  • শ্রেণীবদ্ধকরণ
  • সংক্ষিপ্তকরণ
  • আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ

ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান

ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারীদের জন্য ব্যবহৃত হিসাববিজ্ঞানের শাখা। ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলীকে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারীদের কাছে উপস্থাপন করা হয়। ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের উদ্দেশ্য হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলীকে ব্যবহার করে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে উন্নত করা।

ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল:

  • ব্যবস্থাপনা তথ্যের প্রয়োজনীয়তা
  • ব্যবস্থাপনা তথ্যের উৎস
  • ব্যবস্থাপনা তথ্যের ব্যবহার

হিসাব বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা

হিসাব বিজ্ঞানের আরও কিছু শাখা রয়েছে। যেমন:

  • অ্যাকাউন্টিং অডিট
  • অ্যাকাউন্টিং কম্পিউটারাইজেশন
  • অ্যাকাউন্টিং গবেষণা
  • অ্যাকাউন্টিং শিক্ষা
  • অ্যাকাউন্টিং পেশাগত নিয়ন্ত্রণ

হিসাব বিজ্ঞানের পেশাগত নিয়ন্ত্রণ

হিসাব বিজ্ঞানের পেশাদারদের জন্য একটি পেশাগত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। এই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাধ্যমে হিসাব বিজ্ঞানের পেশাদারদের নীতি ও আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। হিসাব বিজ্ঞানের পেশাগত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় নিম্নলিখিত নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলি জড়িত রয়েছে:

  • ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস অব বাংলাদেশ (ICAB)
  • বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ অ্যাকাউন্টেন্টস (BIA)
  • বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড সেক্রেটারিস (BICS)

আরো একটি পোস্ট দেখুন: হিসাবচক্র কাকে বলে?

হিসাব বিজ্ঞানের শাখাসমূহের বিস্তারিত আলোচনা

আর্থিক হিসাববিজ্ঞান

আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের উদ্দেশ্য হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয়ের মাধ্যমে বাহ্যিক ব্যবহারকারীদের কাছে সঠিক ও নির্ভুল তথ্য উপস্থাপন করা। আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি, দায়, মূলধন, আয় ও ব্যয়ের হিসাব রাখা হয়।

আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের প্রধান বিষয়গুলি হল:

  • বিন্যাস: আর্থিক হিসাববিজ্ঞানের মাধ্যমে তৈরিকৃত আর্থিক বিবরণীগুলির বিন্যাস ও উপস্থাপনা।
  • লিপিবদ্ধকরণ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের লেনদেনগুলিকে হিসাবের বইতে লিপিবদ্ধকরণ।
  • শ্রেণীবদ্ধকরণ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের লেনদেনগুলিকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্তকরণ।
  • সংক্ষিপ্তকরণ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের লেনদেনগুলিকে সংক্ষিপ্ত আকারে উপস্থাপন করা।
  • আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতকরণ: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা ও ফলাফল নির্ণয়ের জন্য আর্থিক বিবরণী প্রস্তুত করা।

ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞান

ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের উদ্দেশ্য হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারীদের কাছে সঠিক ও নির্ভুল তথ্য উপস্থাপন করা। ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তথ্যাবলীকে ব্যবহার করে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে উন্নত করা হয়।

ব্যবস্থাপনা হিসাববিজ্ঞানের প্রধান বিষয়গুলি হল:

  • ব্যবস্থাপনা তথ্যের প্রয়োজনীয়তা: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ব্যবহারকারীদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলির প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা।
  • ব্যবস্থাপনা তথ্যের উৎস: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক উৎস থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা।
  • ব্যবস্থাপনা তথ্যের ব্যবহার: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে উন্নত করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ব্যবহার করা।

অন্যান্য শাখা

হিসাব বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাগুলি হল:

  • অডিট: ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণীগুলির নির্ভুলতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করার জন্য নিরীক্ষণ করা।
  • কম্পিউটারাইজেশন: হিসাববিজ্ঞানের কার্যক্রমগুলিকে কম্পিউটারের মাধ্যমে সম্পাদন করা।
  • গবেষণা: হিসাববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে নতুন ধারণা ও পদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য গবেষণা করা।
  • শিক্ষা: হিসাববিজ্ঞানের বিষয়গুলি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করা।
  • পেশাগত নিয়ন্ত্রণ: হিসাব বিজ্ঞানের পেশাদারদের নীতি ও আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা।

হিসাব বিজ্ঞানের পেশাগত নিয়ন্ত্রণ

হিসাব বিজ্ঞানের পেশাদারদের জন্য একটি পেশাগত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে। এই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাধ্যমে হিসাব বিজ্ঞানের পেশাদারদের নীতি ও আচরণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। হিসাব বিজ্ঞানের পেশাগত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় নিম্নলিখিত নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলি জড়িত রয়েছে:

  • ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস অব বাংলাদেশ (ICAB)
  • বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ অ্যাকাউন্টেন্টস (BIA)
  • বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড সেক্রেটারিস (BICS)

হিসাব বিজ্ঞানের ভবিষ্যৎ

হিসাব বিজ্ঞানের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। ব্যবসায়ের আধুনিকায়নের সাথে সাথে হিসাব বিজ্ঞানের গুরুত্ব আরও বৃদ্ধি পাবে। হিসাব বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতিগুলি আরও আধুনিক ও কার্যকর হবে।

Leave a Comment